চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।ও
১৯৮৮ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ইউনিয়ন কৃষি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি।
১৯৮৯ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত পটিয়া বড় লিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
১৯৯০ থেকে ১৯৯২ পর্যন্ত পটিয়া এ জে চৌধুরী ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
১৯৯৩ থেকে ১৯৯৪পর্যন্ত পটিয়া হুলাইন ছালেহ নূর ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
১৯৯৫ সালে পটিয়া থানা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি।
১৯৯৬ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি।
২০০৪ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর বাকলিয়া থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
১৯৯৬ থেকে ২০০০ পর্যন্ত চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ।
১৯৯৭ থেকে ২০০১ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি।
২০০২ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য।
২০০৩ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবের সহ-সভাপতি।
২০১৩ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
২০১৫ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাংসদের সাবেক সভাপতিও যুগ্ন আহবায়ক। ও
জাতীয়তাবাদী সামাজিকও সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) এর চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
শহীদ জিয়া শিশু কিশোর কিশোরী সংগঠন পটিয়া শাখার সাবেক উপদেষ্টা।
পটিয়া সমিতির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রছাত্রী পরিষদের উপদেষ্টা। ও
পটিয়া সমাজ কল্যাণ পরিষদের উপদেষ্টা।
গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ একজন শিক্ষিত বিনয়ী স্মার্ট বিচক্ষণ ও জ্ঞানী প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। সৎ ও সততা তাঁর একটি বড় গুণ। গরীব দুঃখী অসহায় মানুষের আস্তা ও বিশ্বাসের প্রতিক গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ ।
বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী লোকের কাছে তাঁর যথেষ্ট গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান মুসলিম সবাই গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ কে যথেষ্ট ভালোবাসে। তাই তিনি পটিয়ার মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়ে তাদের সেবা করতে গণতান্ত্রিক ভাবে জন প্রতিনিধি হিসেবে পটিয়ার মানুষের সেবা করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
পটিয়ার স্তানীয় এক ব্যক্তি বলেন,
শহীদ জিয়ার আদর্শকে বুকে ধারণ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কে ভালোবেসে দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বীগত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বি এন পির সকল কর্ম সুচি পালনে তিনি ছিলেন অকুতোভয়। ১/১১ এবং ২৪ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ও ভুমিকা ছিল অতুলনীয়।
তিনি রাজনৈতিক মামলায় জীবনে ৩১ বার কারা বরণ করেছেন।
অনেক বার তৎকালীন স্বৈরাচার বীরুধী আন্দোলন করতে গিয়ে শত্রুর বাহিনীর হাতে হামলার শিকার হয়ে নিজের শরীরের বিভিন্ন স্তানে শত্রু বাহিনীর হামলায় ক্ষত বিক্ষত হয়েছে যাহা গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ শরীরের ক্ষত স্তানের বিভিন্ন অঙ্গে সেলাইয়ের দাগ তার প্রমান। যাহা নজীর আছে বলে মনে হয় না, অন্য কোন রাজনৈতিক নেতা এত মামলা হামলার শিকার হয়েছে দলের জন্য।
নানান ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে নিজের দলের ভাবমূর্তি রক্ষা কাজ করে যাচ্ছেন তিনি ।
তিনি তাঁর সৎ , সততা, পরিশ্রম সাহস ইচ্ছেশক্তি আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করতে ইচ্ছুক বলেও জানান।
ভাগ্য উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলে প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
সাধারন মানুষ মনে করেন,
দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে নিজের দলের (বিএপির) এবং পটিয়ার জনগনের মুখ উজ্জ্বল করেছে তিনি।
গাজী মোঃ সিরাজ উললাহা একজন ত্যাগী যোগ্য কর্মীবান্ধব স্পষ্টবাদী প্রকৃত যোগ্য রাজনীতিবিদ।
শহীদ জিয়ার আদর্শের সাহসী সৈনিক। সততা আর সুুনামের সহিত রাজনীতি করে যাচ্ছেন। এমন একজন গুণী প্রার্থী খুঁজে পাওয়া কঠিন বলে ও মনে করেন সাধারণ মানুষ।
তাই তারা মনোভাব ব্যক্ত করে বলেন,
তারেক রহমান মনোনয়নের ক্ষেত্রে এই গুণী ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের দুর্দিনের কান্ডারী দলের ত্যাগী হিসেবে পটিয়ার মানুষের সেবা করার সুযোগ করে দিতে গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ এর কথা ভাববেন এমন টি আশা করেন।
তারা আরো বলেন,
পটিয়া উপজেলায় গাজী মোঃ সিরাজ উললাহ এর হাতেই ধানের শীষ প্রতীক নিরাপদ এবং জননন্দিত থাকবে সব সময় এমন টি ধারনা পটিয়ার সাধারণ মানুষের এমনটি মন্তব্য ।